পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তিতাসে কেঁচো খুড়তে বেরিয়ে এলো সাপ!!

ছবি
তিতাসে কেঁচো খুড়তে বেরিয়ে এলো সাপ!!  ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ আরিফুল ইসলাম (সোহেল) : কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ঢাকা সাইবার ক্রাইম (ডিবি) পুলিশ পর্নোগ্রাফি মামলার আসামি ধরতে এসে কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে পড়ার মত ঘটনা ঘটেছে। মামলার এজহার ও পুলিশ সূত্রে জানাযায়, গত ৪/৭/২০২৩ ইং তারিখে এক নারী ঢাকা নিউমার্কেট থানায় একটি পর্নোগ্রাফি মামলা দায়ের করন। ঐমামলায় আব্দুর রাহিমকে আসামি করা হয়। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেফতার করার জন্য ঢাকা সাইবার ক্রাইম (ডিবি) পুলিশের একটি টিম তিতাসে আসে। এসময় ডিবি পুলিশ ও তিতাস থানার অফিসার ইনচার্জ কাঞ্চন কান্তি দাস ও এসআই ইমরুল হকসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে আসামী আব্দুর রাহিমকে গ্রেফতার করেন। পরে আইনশৃংখলা বাহিনী পর্নোগ্রাফি মামলার আলামত উদ্ধারের জন্য আসামির বসতঘরের বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালালে ঘরে থাকা কাঠের ওয়ারড্রবের ড্রয়ার থেকে একটি দেশীয় রিভালবার উদ্ধার করা হয়। এই যেনো কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে পড়ার মত ঘটনা। তিতাস থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মো: নয়ন মিয়া বলেন, পর্নোগ্রাফি মামলার আসামি ধরতে ঢাকা সাইবার ক্রাইম (ডিবি) পুলিশ আমাদের সহযোগিতা চাইলে ওসি কাঞ্চ

অদক্ষতার প্রমান মিলল বিমান বন্দরের ভিতর

 শাহজালাল বিমানবন্দর পৃথিবীর সবচাইতে দুর্ধর্ষ নিরাপত্তা বিশিষ্ট বিমানবন্দর। এখানে চেকিং শুরু হয় রাস্তা থেকে। রাস্তায় একবার গাড়ি থামায়, তারপর ব্রিজে উঠার সময় গাড়ি থামায়, তারপর ড্রপ পয়েন্টের আগে একবার গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক সময়। ভেতরে ঢোকার আগে বিশাল লম্বা লাইন লেগে যায়, কারন শাহজালাল বিমাবন্দর হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র বিমানবন্দর যেখানে প্রবেশমুখে পুরো স্ক্যান করা হয়। তো, আপনি ঢোকার আগেই চারবার চেকিংয়ের শিকার হবেন, যেটা দুনিয়ার অন্য কোনো এয়ারপোর্টে হয় বলে দেখিনি। ভেতরে ঢুকে দেখবেন শত শত লোক গলায় ব্যাজ লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এরা নানান সরকারি সংস্থার লোক হিসেবে বিমানবন্দর ম্যানেজমেন্টে আছেন। যাত্রীর বেশি না এসব ব্যাজধারী সরকারি লোক বেশি, মাঝে মাঝে চিন্তায় পড়ে যাবেন। যাক, ভেতরে গেলেন।  তারপর বিমানে উঠতে হলে অবশ্যই ইমিগ্রেশন অফিসারের সামনের চিপা গলি দিয়ে আপনাকে যেতে হবে। ইমিগ্রেশন শেষ হওয়ার পরে একটা ছোট গেট দিয়ে বের হতে হবে, সেখানে আবার ইমিগ্রেশনের সিল দেখার জন্য আরেকজন ইমিগ্রেশন পুলিশ বসে থাকেন। ( এটাও দুনিয়ার কোথাও আপনি দেখবেন না।) সবশেষে রয়েছে বোর্ডিং গেটের সামনের ফাইনাল নিরাপত্তার