কলাকান্দি ইউনিয়নে বাহার চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী তান্ডবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।


 তিতাস উপজেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামের প্রতিবেদনেঃ

 কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়নের কলাকান্দি গ্রামের রেজাউল করিম সেন্টু হত্যা (২০১৪)বাহার চেয়ারম্যাম এর আগে কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের ধর্মবিষয়ক সম্পদক আরিফুল ইসলাম মুন্সি গুলি করে হত্যা চেষ্টা কারি এই বাহার ২০১৫ সালে ফরিদ হত্যা চেষ্টা করেন এতে ব্যার্থ হয়। পারিবাড়িক কলহের কারনে তার পালিত সন্ত্রাসী হেরন, ইরন, হারুন, আনোয়ার, বশির, রমজান, সহ অঙ্গাত আরো ১০-১২জন তার ইশারায় হাড়াইকান্দি গ্রামের শাহ্আলম হত্যা করে। এরি সূত্রধরে তার প্রতিদন্দি লোকজনের বাড়ি ঘর ভাঙ্গচুর করে নির্বাচনের ফরদা নেয়।তার মামাতো ভাই কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক তিতাস আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন কে ব্যবহার করে ক্ষমতার দাপটে নির্বাচনে জয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় বাহার নাছির এবং তার বাল্যবন্ধু ইব্রাহিমের  কারনে আধিপত্য না দেখাতে পারায় ক্ষমতা লোভী বাহার স্বার্থের জন্য উপজেলা চেয়াম্যানের পিতাকে রাজাকার ও নৌকা না দেয়া এবং তিতাস ছাড়া করার জন্য মানব বন্ধন করেন রাজপথে সোহেল শিকদারের অনুসারী বাহার চেয়ারম্যান


। পরবর্তীতে আলাদিনের দৈত্য পাওয়া বাহার শাহ আলমের প্রকৃত হত্যাকারিদের এলাকায় অনুপ্রবেশ করিয়ে নিরিহ মানুষের উপর হামলা চালায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য।তার সহ যোগী হেলাল রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে চার যুবককে পুলিশে ধরিয়ে দিতে চায় হেলাল এর পেক্ষিতে হাতা হাতির ঘটনা ঘটে। এক নারী দেহব্যবসায়ীর টাকা খেয়ে হেলাল ও বাহার চেয়ারম্যান ও তার সাঙ্গপাঙ্গ নিরিহ যুবক কে হয়রানি করেন। এর প্রতিবাদ করায় প্রথম দফায় হামলা চালায় বাহার বাহিনি তার পর কালাচান্দ কান্দি মাদ্রাসার সামনে জমির আলির দোকানে চা খেতে গেলে আবারও শাহআলমের হত্যা কারিরা হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায় প্রান বাঁচাবার জন্য দোকানে থাকা একটি ছুরি আঘাত করে প্রানে বেঁচে জায় খুনিদের হাত থেকে। এঘটনায় এক জন স্বাক্ষীদেয়ায় তার বাড়িতে হামলা করে নগদ অর্থ নিয়ে য়ায় হেলাল ও খুনির ছেলোর এতে আঃআউয়াল বাদি হয়ে একটি মামলা করেন তা তুলে নিতে হুমকি ধামকি দেয় তার পরও মামলা তুলে না নিলে কুমিল্লা পুলিশ পিবিআাই তদন্ত করেন করে গেলে বাহারের মাথা খারাপ হয়ে যায় নির্বচনের জন্য তার পেক্ষিতে আল-আমিন, সোহেল খেলা থেকে ফেরার পথে খুনি জাহাঙ্গীর, খুনি খাইরুল, খুনি আনোয়ার, খুনি হেরন, খুনি ইরন, খুনি বশির, খুনি রমজান, খুনি দিকু, সহ অঙ্গাতো ৫-৬ জন হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করে আল-আমিন'কে মৃত ভেবে নদীতে ফেলে দিতে গেলে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে  বাহারের সন্ত্রাসী বাহিনী  ফেলে চলে যায়। এরপর আঃআউয়াল কে আবারও হুমকিদেয়  মামলা তুলে নিতে,মামলা না তুলে নিললে সন্ত্রাসী বাহার বাহিনি কলাকান্দি বাজারে আঃআউয়াল মাছ বিক্রি করে যাওয়ার সময় বাজারের মধ্যেই প্রকাশ্যে বাহার বাহিনি হত্যা চেষ্টা করে এতে সকলে এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা তাকে ফেলে চলে যায়। পুলিশ এসে তদন্ত করে যায় আবারও একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করা হয়। ঐ মালা তুলে নিতে এবং ফেসবুকে প্রতিবাদ করায় খুনি জাহাঙ্গীর শেখ রাছেল'কে হত্যার হুমকি দেয় তা পুলিশ'কে জানিয়েও কোন ফল পাওয়া যায়নি। নির্বাচনকে সামনে রেখে বাহার চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী তান্ডবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী। মাননী সংসদ এমপি সেলিমা আহমেদ মেরী ও উপজেলা চেয়ারম্যান হস্তক্ষেপ কামনা করছি করছেন এলাকাাাবাসী।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

তিতাসে হত্যা মামলার ৭ বছরের পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

কুমিল্লার তিতাসে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে হত্যার করা উদ্দেশ্য ভাড়াটিয়া অনুপ্রবেশের সময় আটক

অযোগ্য ব্যক্তি কে নৌকা দেয়ায় জনসমর্থন না থাকায় ভাড়াটিয়া এনে নির্বাচন করার পরিকল্পনা ক্ষমতালোভী বাহারের।